Grading of Jute fibres (Kutcha and Pucca grades (1981)
প্রযুক্তির
নাম |
|
পাট আঁশের শ্রেণী বিন্যাস (কাঁচা ও পাকা গ্রেড) (সন ১৯৮১) Grading of Jute fibres (Kutcha and Pucca grades) |
||
প্রযুক্তির
বৈশিষ্ঠ্য |
|
*পাট আঁশের মান ও গুণাগুণ সহজেই মূল্যায়ন করা যায়। * মান অনুসারে বাজার মূল্য নির্ধারণ করা যায়। |
||
প্রযুক্তির
উপযোগিতা |
|
পাট উৎপাদনশীল সকল এলাকার
জন্য প্রযোজ্য। |
||
প্রযুক্তি
ব্যবহার পদ্ধতির সংক্ষিপ্ত
বিবরণ |
|
*পাট আঁশের বিভিন্ন গুণাগুণ যেমনঃ আঁশের শক্তি, রং, মসৃণতা,
গোড়ার শক্ত অংশ বা কাটিংস এর পরিমাপ, পরিচ্ছন্নতা, দৈর্ঘ্য প্রভৃতি বিবেচনা করে আঁশগুলোকে
বিভিন্ন গ্রেডে ভাগ করা হয়। পাটের আঁশের গ্রেডিং প্রধানতঃ দুই প্রকার। যথাঃ ক) কাঁচা
গ্রেডিং এবং খ) পাকা গ্রেডিং। * ক) কাঁচা গ্রেডিং ঃ কাঁচা গ্রেডিং পদ্ধতিতে দেশী ও তোষা উভয় পাটের ৬টি গ্রেড
বিদ্যমান। যেমনঃ টপ, মিডল, বি-বটম, সি-বটম, ক্রস-বটম এবং এসএমআর। অর্থাৎ (১) দেশী পাটের ক্ষেত্রে - দেশী টপ, দেশী মিডল, দেশী বি-বটম,
দেশী সি-বটম, দেশী ক্রস-বটম এবং দেশী এসএমআর। (২) তোষা পাটের ক্ষেত্রে - তোষা টপ, তোষা মিডল, তোষা বি-বটম,
তোষা সি-বটম, তোষা ক্রস-বটম এবং তোষা এসএমআর। * খ) পাকা গ্রেডিং ঃ আভ্যন্তরীণ বাজার থেকে বিদেশে রপ্তানীর জন্য আঁশ চলে আসে
বেলিং সেন্টারে এবং সেখানে রপ্তানীর পূর্বে আঁশের গোড়ায় শক্ত ছালযুক্ত অংশ বা কাটিংস
কেটে বাদ দেয়া হয়। কাটিংস কেটে ফেলার পর আঁশগুলো পাকা গ্রেডিং এর পাটে পরিণত হয়।
পাকা আঁশ গুলোকে আবার উচ্চ থেকে নিম্ন মানের অনুসারে ৬টি গ্রেডে ভাগ করা হয়। ভাগগুলো
যথাক্রমে- স্পেশাল, এ, বি, সি, ডি ও ই গ্রেড নামে পরিচিত। * পাট আঁশের গ্রেড ওয়ারী পাটের কাটিংস এর পরিমাণ ও আঁশের রং নিম্নরূপ :
|
||
প্রযুক্তি
হতে প্রপ্তি |
|
গ্রেড অনুযায়ী পাট আঁশের উপযুক্ত আর্থিক মূল্য পাওয়া যায়। |
||
প্রযুক্তির
ছবি |
|
পাট আঁশের গ্রেডিং |